প্রকাশ: মঙ্গলবার, ৪ মার্চ, ২০২৫, ৪:১৭ পিএম আপডেট: ০৪.০৩.২০২৫ ৮:১৫ পিএম (ভিজিট : ২০০)

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ আগামী কয়েক দিনের মধ্যে এই অঞ্চলে গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচনা করতে যাবেন।
আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তার সফরের মূল উদ্দেশ্য হবে গাজা যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ের মেয়াদ বাড়ানো বা দ্বিতীয় পর্যায়ে উত্তরণ নিয়ে পরিকল্পনা তৈরি করা।
পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেছেন, বিশেষ দূত উইটকফ আগামী কয়েক দিনের মধ্যে অঞ্চলটি (মধ্যপ্রাচ্য) সফরে যাবেন। তিনি গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রথম পর্যায়ের মেয়াদ বাড়ানো অথবা দ্বিতীয় পর্যায়ে উত্তরণ নিয়ে আলোচনা করবেন।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প স্পষ্টভাবে বলেছেন, সব জিম্মিকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। সেক্রেটারি রুবিওও এই দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। এতে আমেরিকান জিম্মিরাও অন্তর্ভুক্ত।
এদিকে, ট্রাম্পের জাতিসংঘে রাষ্ট্রদূত পদে মনোনীত এলিস স্টেফানিক, ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘনের বিষয়ে জাতিসংঘের সমালোচনার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
স্টেফানিক অ্যান্টি-ডিফেমেশন লীগের (এডিএল) একটি ইসরায়েল সমর্থিত অ্যাডভোকেসি গ্রুপকে বলেন, জাতিসংঘ ইহুদি-বিদ্বেষীদের আস্তানা। এটি একইভাবে ইসরায়েলবিরোধী এবং আমেরিকাবিরোধী ঘৃণা ও নৈতিক পচন দ্বারা আক্রান্ত। তার ধারণা জাতিসংঘের এই অবস্থান আমেরিকার উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থাকে দূষিত করেছে।
স্টেফানিক তার দাবির পক্ষে কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ দেননি। তবে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের পরিচালিত নির্যাতনগুলো নথিভুক্ত করেছেন এবং তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে নিন্দা জানিয়েছেন।