প্রকাশ: মঙ্গলবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ৮:১৪ এএম (ভিজিট : ৪৪৬)
সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় সপ্তাহের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে চায়না ও দেশি রসুনের দাম কেজিতে কমছে ২০ টাকা। আর সরবরাহ কমে যাওয়ায় দেশি পেঁয়াজে কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা।
সোমবার হিলি বাজারে পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সব ধরনের রসুনের দাম কমেছে। চায়না রসুন ২৪০ টাকা কেজি দরে আর দেশি রসুন ২৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দুই দিন আগে চায়না রসুন ২৬০ টাকা কেজি দরে আর দেশি রসুন ২৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এতে কেজিপ্রতি কমেছে ২০ টাকা। এদিকে দেশি পেঁয়াজ ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দুই দিন আগে ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। এতে কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে। হিলি বাজারে রসুন কিনতে আসা আহম্মদ আলী বলেন, গত সপ্তাহে ২৬০ টাকা কেজি দরে চায়না রসুন কিনেছি। আজ দাম কম হওয়ায় চায়না রসুন পাঁচ কেজি কিনলাম ২৪০ টাকা দরে। কেজিপ্রতি ২০ টাকা কমেছে। এভাবে যদি প্রতিটি জিনিসের দাম কমতো তাহলে আমাদের মতো স্বল্প আয়ের মানুষের উপকার হতো।
আর একই বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা জুয়েল হোসেন বলেন, আমি দুই দিন আগে ৭০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ কিনেছি। আজ ১০ টাকা বেড়ে ৮০ টাকায় কিনতে হলো। অন্যান্য জিনিসের দামের মতো পেঁয়াজের দামও ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্য হলে আমাদের মতো খেটে খাওয়া মানুষেরা স্বস্তি পেতাম।
হিলি বাজারের খুচরা রসুন ও পেঁয়াজ বিক্রেতা মোকারম হোসেন বলেন, আমরা পেঁয়াজ পাইকারি ৭৭ টাকা কেজি দরে কিনে ৮০ টাকায় বিক্রি করছি। সরবরাহ কমে গেছে দেশি পেঁয়াজের। তাই আবার দাম বেড়েছে। তিনি আরও বলেন, ভারত থেকে আলু আমদানির পাশাপাশি যদি পেঁয়াজ আমদানি হতো তাহলে পেঁয়াজের দামটাও ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যেই থাকত। এক সপ্তাহ আগে চায়না রসুন ২৬০ টাকা কেজি দরে ও দেশি রসুন ২৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। সপ্তাহের ব্যবধানে আজ ২০ টাকা কমে ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। এতে কেজিপ্রতি ২০ টাকা কমেছে।
সময়ের আলো/জেডআই