ই-পেপার সোমবার ৭ অক্টোবর ২০২৪
সোমবার ৭ অক্টোবর ২০২৪

আজ আবার বাংলা ব্লকেড
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০২৪, ২:০৩ এএম  (ভিজিট : ২৯৪)
কোটাপদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে বুধবার সারা দেশে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীরা। রাজধানী ঢাকার প্রধান প্রধান সড়কসহ শিক্ষার্থীদের দেশব্যাপী মহাসড়ক, রেলপথ অবরোধে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। গন্তব্যে পৌঁছাতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ। কোটা নিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের ওপর চার সপ্তাহের জন্য আপিল বিভাগ স্থিতাবস্থা জারি করলেও আদেশের প্রতিক্রিয়ায় আন্দোলনকারীরা বলছেন, যৌক্তিক সমাধান না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বেন না তারা।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩টা থেকে সারা দেশে আবারও বাংলা ব্লকেড (অবরোধ) কর্মসূচি ঘোষণা করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। বুধবার অবরোধ প্রত্যাহারের আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ বলেন, বেলা সাড়ে ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে মিছিল নিয়ে ব্লকেড কর্মসূচির মিছিল শুরু হবে। সারা দেশে শিক্ষার্থীরা তাদের নিকটস্থ পয়েন্টে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করবে। সারা দেশে বুধবারের সকাল-সন্ধ্যা বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি সফল হয়েছে দাবি করে আসিফ মাহমুদ বলেন, আমাদের এক দফা দাবি না মানা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা রাজপথে থাকবেন। নির্বাহী বিভাগকে বলতে চাই, দ্রুত সময়ের মধ্যে আমাদের দাবি মেনে নিন, যাতে আমরা দ্রুত পড়ার টেবিলে ফিরে যেতে পারি।

আন্দোলনের আরেক সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, আমাদের এক দফা দাবি শুধু রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগ বা সরকারই পূরণ করতে পারে। নির্বাহী বিভাগের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে প্রতিশ্রুতি, একটি নির্বাহী আদেশ বা পরিপত্র জারি করে একটি কমিশন গঠনের মাধ্যমে সমাধানটি করা যেতে পারে। এটি সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়। জাতীয় সংসদ থেকে আইন প্রণয়ন করে আমাদের এক দফা দাবি বাস্তবায়ন করতে হবে। নির্বাহী বিভাগ বা সরকার চাইলে এই সংবাদ সম্মেলনই আমাদের শেষ সংবাদ সম্মেলন হতে পারে।
সড়ক ও মহাসড়কের পাশাপাশি ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, ময়মনসিংহসহ দেশের সাতটি স্থানে রেলপথ অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় ঢাকায় কোনো ট্রেন প্রবেশ কিংবা বের হতে পারেনি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানান, প্রায় আট ঘণ্টা পর শাহবাগ মোড় ছাড়েন আন্দোলনকারীরা। অবরোধ প্রত্যাহারের আগে বিকাল থেকে সারা দেশে আবারও ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর ব্যানারে মিছিল নিয়ে এসে বেলা সোয়া ১১টায় শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। সন্ধ্যা ৭টা ৩৩ মিনিটে রাস্তা ছেড়ে দেন তারা। কর্মসূচির অংশ হিসেবে শাহবাগসহ রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সব পয়েন্টে সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। এতে যানজটে নাকাল হয়ে পড়েছে রাজধানীবাসী।

এদিক কোটা পুনর্বহাল সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে দুই শিক্ষার্থী মঙ্গলবার আবেদন করেন। দুই শিক্ষার্থী ও রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদন শুনানির জন্য গতকাল তা আপিল বিভাগে ওঠে। শুনানি শেষে চার সপ্তাহের জন্য স্থিতাবস্থা দেওয়া হলো উল্লেখ করে আপিল বিভাগ বলেছেন, আগামী ৭ আগস্ট পরবর্তী দিন রাখা হলো। তবে আপিল বিভাগের এমন আদেশকে ‘মুলা ঝুলিয়ে আন্দোলন দমানোর কৌশল’ হিসেবে দেখছেন আন্দোলনকারীদের অধিকাংশ। তাদের দাবি, মুলা ঝুলিয়ে আন্দোলন দমানোর চেষ্টা না করে একটি কমিশন গঠন করে কোটা নিয়ে স্থায়ী সমাধান করুন। এ ছাড়া ছাত্রসমাজ রাজপথ ছাড়বে না।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানান, সকাল সোয়া ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি সড়ক ঘুরে প্রধান ফটক-সংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে গিয়ে শেষ হয়। এরপর সাড়ে ১০টা থেকে সড়ক অবরোধ করেন তারা। বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আহসান লাবিব বলেন, এক দফা দাবি আদায়ের জন্য আন্দোলন করছি। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী তৌহিদ সিয়াম বলেন, চাকরির সব গ্রেডে অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল করে সংবিধানে উল্লিখিত অনগ্রসর গোষ্ঠীর জন্য কোটাকে ন্যূনতম মাত্রায় এনে সংসদে আইন পাস করে কোটাপদ্ধতিকে সংশোধন করতে হবে।

ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানান, বেলা ১১টার দিকে ঢাকা থেকে দেওয়ানগঞ্জগামী তিস্তা ট্রেনটি অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। এতে ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। এর আগে সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে মুক্তমঞ্চে এসে সমবেত হন শিক্ষার্থীরা। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ আবদুল জব্বার মোড় সংলগ্ন রেললাইনে অবস্থান নেন। শিক্ষার্থীরা জানান, সরকারি চাকরির সব গ্রেডে বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল করে শুধু অনগ্রসর, প্রতিবন্ধী এবং মুক্তিযোদ্ধা কোটা সর্বোচ্চ পাঁচ শতাংশ রাখার দাবিতে ওই আন্দোলন শুরু করেছেন তারা।
ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি জানান, বেলা আড়াইটার দিকে ময়মনসিংহের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জয়বাংলা ভাস্কর্যের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশাল জিরো পয়েন্ট মোড়ে এসে মহাসড়ক অবরোধ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ফাঁকা মহাসড়কে স্থানীয় শিশু-কিশোররা ক্রিকেট ও ফুটবল খেলায় মেতে উঠে। মুষলধারে বৃষ্টিতে ভিজেই শিক্ষার্থীরা তাদের আন্দোলন চালিয়ে যায়। 

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানান, বন্দরনগরী চট্টগ্রামের রেল ও সড়কপথ অবরোধ করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রামের অন্যান্য কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এতে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা ও সিলেটের ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। একই সঙ্গে দেওয়ানহাট মোড় ও রেলপথে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক রাসেল আহমেদ জানান, দাবি মেনে নেওয়া না হলে এর চেয়ে কঠোর কর্মসূচি আসবে সামনে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের কলেজ গেট, কালীবাড়ি মোড়, টি.এ রোডসহ প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে শিক্ষার্থীরা সেখানে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, কোটা ব্যবস্থার কারণে মেধাবীরা বঞ্চিত হওয়ার পাশাপাশি বৈষম্যেরও শিকার।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানান, ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) এবং রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) শিক্ষার্থীরা। 

দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নগরীর চৌদ্দপাই এলাকার ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে বিহাস মোড়ে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় একটি বাইপাস সড়কেও যান চলাচল বন্ধ করে দেন শিক্ষার্থীরা। এর আগে বেলা ১১টায় রাবির দুই হাজারেরও অধিক শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের প্যারিস রোডে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। পরে দুপুর ১২টার দিকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে জড়ো হয়ে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে। একপর্যায়ে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রুয়েটের শিক্ষার্থীদের এক বিক্ষোভ মিছিল এসে রাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আন্দোলনে যোগদান করে। পরে সেখান থেকে সম্মিলিত বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক হয়ে নগরীর চৌদ্দপাই এলাকায় বিহাস মোড়ে অবস্থান নেন রাবি-রুয়েটের শিক্ষার্থীরা। এ সময় একটি বাইপাস সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দিলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। তবে এ সময় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স চলাচলের সুযোগ করে দেন শিক্ষার্থীরা। রাবি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ফাহিম ফয়সাল বলেন, ২০১৮ সালের পরিপত্র বহাল রেখে মেধাভিত্তিক নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। যতদিন না দাবি আদায় হবে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব। রুয়েটের ইলেকট্রনিক অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী আল মামুন বলেন, আমরা রুয়েটের শিক্ষার্থীরা কোটা সংস্কার চাই। কোটার কারণে সবাই তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

খুলনা ব্যুরো জানায়, খুলনায় সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেছেন সরকারি ব্রজলাল কলেজ (বিএল কলেজ) ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাভুক্ত কলেজের শিক্ষার্থীরা। সকাল ১০টা থেকে মহানগরীর নতুন রাস্তা এলাকায় রাজপথ ও রেলপথ অবরোধ করেন তারা। এ সময় তারা বিভিন্ন কোটাবিরোধী স্লোগান দিতে থাকেন। বিএল কলেজের শিক্ষার্থী সাজেদুল ইসলাম বাপ্পী ও সোহাগ গাজী বলেন, এক দফা দাবি নিয়ে এখানে এসেছি। প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত চাকরিতে সব কোটা বৈষম্যের অবসান চাই। 

সিলেটের নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, এক দফা এক দাবিতে সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়ক অবরোধ করেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এতে সড়কের উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। বৃষ্টি উপেক্ষা করে সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়ক অবরোধ করে তারা। এতে ওই সড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। দুপুর ১২টার দিকে ক্যাম্পাসের গোলাচত্বর থেকে মিছিল করে প্রধান ফটকে যান শিক্ষার্থীরা।

বরিশাল ব্যুরো জানায়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজ শিক্ষার্থীরা বেলা সাড়ে ১১টায় বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করেন। এতে সড়কের দু-পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এ সময় যেকোনো পরিস্থিতিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। 

আন্দোলনরত শিক্ষার্থী সুমাইয়া ইবনে জান্নাত বলেন, মেধার ভিত্তিতে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করে রাষ্ট্র নাগরিকদের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করছে। আমাদের একটাই দাবি, মেধায় চাকরি হবে।

নাটোর প্রতিনিধি জানান, নাটোরেও অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শহরের কানাইখালি পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ ব্যানারে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচি পালন করেন।

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, গুরুদয়াল সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা কোটাবিরোধী মিছিল বের করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। দুপুর ২টা থেকে অবরোধকারীরা কোটা সংস্কারের দাবিতে কিশোরগঞ্জের বড়পুল মোড় এলাকায় ময়মনসিংহ-ভৈরব সড়ক অবরোধ করে। এতে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। চরম দুর্ভোগের শিকার হন সাধারণ মানুষ। বিকাল ৪টায় অবরোধ কর্মসূচি শেষ করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

সময়ের আলো/আরএস/




এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


https://www.shomoyeralo.com/ad/1698385080Google-News-Update.jpg

সর্বশেষ সংবাদ

সর্বাধিক পঠিত


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সৈয়দ শাহনেওয়াজ করিম, আমিন মোহাম্মদ মিডিয়া কমিউনিকেশন লিমিটেড এর পক্ষে প্রকাশক গাজী আহমেদ উল্লাহ
নাসির ট্রেড সেন্টার, ৮৯, বীর উত্তম সি আর দত্ত সড়ক (সোনারগাঁও রোড), বাংলামোটর, ঢাকা।

ফোন : +৮৮-০২-৯৬৩২৩৬৮-৭৪, ফ্যাক্স : +৮৮-০২-৯৬৩২৩৭৫ | ই-মেইল : shomoyeralo@gmail.com
close