ই-পেপার সোমবার ৭ অক্টোবর ২০২৪
সোমবার ৭ অক্টোবর ২০২৪

স্বাস্থ্য, মনস্তত্ত্ব এবং নির্মিত পরিবেশ
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ৯ জুলাই, ২০২৪, ৩:৪১ এএম  (ভিজিট : ৩৫২)
শুধু শারীরিক স্বাস্থ্য নয়, উপযুক্ত নির্মিত পরিবেশের অভাব প্রভাব ফেলছে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরও। সমীক্ষা বলছে, ঢাকায় ৬৮ শতাংশ মানুষ শারীরিক সমস্যায় ভুগছে, কিন্তু ৭১ শতাংশ মানুষ ভুগছে বিষণ্নতায়। এর পেছনে আয়-ব্যয়ের বৈষম্য একটি বড় নিয়ামক বটে, কিন্তু আমাদের নাগরিক পরিবেশ দায়ী অনেকাংশেই
নির্মিত পরিবেশ বা বিল্ট এনভায়রনমেন্ট- কথাটি স্থাপত্য ও নগর পরিকল্পনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে একটি অতি পরিচিত শব্দ হলেও সাধারণের কাছে তা অতটা পরিচিত নয়। 

মূলত বিল্ট এনভায়রনমেন্ট শব্দটি বলতে মানবসৃষ্ট পরিবেশকে বোঝায়, যা মানুষই তৈরি করেছে তাদের প্রয়োজনীয়তা মেটানোর জন্য। গ্রাম এলাকায় নির্মিত পরিবেশের উপস্থিতি সেভাবে দেখা যায় না কারণ গ্রামগুলো প্রাকৃতিকভাবেই গড়ে উঠেছে। প্রকৃতিগতভাবেই একেক অঞ্চলের মানুষের বসতির ধরন একেক রকম হয়েছে। কিন্তু নগরকে গড়তে হয়েছে যার পেছনে আছে অনেক পরিকল্পনা। মূলত নির্মিত পরিবেশ- কথাটি নগরাঞ্চলের সঙ্গেই বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ। নির্মিত পরিবেশ বলতে মূলত মানবসৃষ্ট পরিবেশকে বোঝায় অর্থাৎ মানুষের দ্বারা তার প্রয়োজন মেটানোর জন্য যে পরিবেশ যার মূল উপাদান হলো ভৌত অবকাঠামো, বসবাস, দাফতরিক ও ব্যবসায়িক কাজের জন্য নির্মিত ভবন, সবুজ স্থান বা ল্যান্ডস্কেপ থেকে শুরু করে আশপাশের এলাকাগুলোকে বোঝায়।

বিল্ট এনভায়রনমেন্ট বা নির্মিত পরিবেশ মানে কিন্তু শুধুই ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, পার্ক আর জলাধারের সহাবস্থান নয়। বরং নির্মিত পরিবেশ নিশ্চিত করে প্রতিটি নাগরিকের সুস্থ জীবন, শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা যার জন্য প্রয়োজন সব ধরনের নাগরিক সুবিধার নিশ্চয়তা প্রদান করা। কিন্তু আমাদের নগরগুলোর দিকে দৃষ্টিপাত করলে বোঝা যায় আমরা আসলে নির্মিত পরিবেশ বা বিল্ট এনভায়রনমেন্ট ব্যাপারটার মর্মার্থই বুঝতে পারিনি। আমরা নগর বলতে বুঝেছি শুধুই রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, উঁচু ভবনের আধিক্য যেখানে সবুজের, জলের সংকুলান একেবারেই দায়সারাভাবে করা হয়েছে। রাজধানী ঢাকার বর্তমান অবস্থা দিকে তাকালে কনক্রিটের জঙ্গল ছাড়া একে আর কিছুই মনে হয় না। অথচ আশির দশকের ঢাকা এমনটি ছিল না। সে সময়ে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সুন্দর নগরী ছিল ঢাকা। যার চারপাশে ছিল নদী আর সবুজের বেষ্টনী। পার্ক ছিল, বাচ্চাদের খেলার জায়গা ছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অর্থনীতির চাকার ঘূর্ণন গতি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নগরগুলো বিশেষ করে রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রামের ওপর চাপ বাড়তে শুরু করে। এর সঙ্গে যোগ হয় নদীভাঙন, বন্যা ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং দারিদ্র্যের কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরমুখী ঢল। প্রাথমিকভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ রাজধানী ও বন্দরনগরীতেই বেশি বলে এই দুই শহরমুখী মানুষের ঢলও থাকে অনেক বেশি। সে জন্য অনেক কিছুই বেসামাল হয়ে পড়ে, পরিকল্পনাগুলো সহজভাবে কাজে লাগানো যায় না। উপরন্তু বিভিন্ন জটিলতার কারণে সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন অনেকটাই পিছিয়ে পড়ে। এর ফলশ্রুতিতে দিনে দিনে আমাদের নগরগুলো বিশেষ করে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। যার প্রভাব সরাসরি গিয়ে পড়ছে মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর। নির্মিত পরিবেশের অনুপস্থিতির কারণে ভেঙে পড়েছে আমাদের সামাজিক কাঠামোও। 

আমাদের এ উপমহাদেশে পাড়া-মহল্লার যে ধারণার ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে নগর তা আজ এই সুউচ্চ ভবনে ঘেরা নগরে একেবারেই অনুপস্থিত। আমরা আমাদের বাসস্থানগুলোকে উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘেরাও করে এমনভাবে গড়ে তুলেছি যে সেখানকার বাসিন্দারা নিজেদের চার দেয়ালের মধ্যেই আবদ্ধ রাখতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছেন। নগরে উপযুক্ত পার্ক, খোলা ময়দান, নদীর পারে বেড়ানোর জায়গা নেই। কলকাতার বিশাল গড়ের মাঠের মতো একটি মাঠও কি আমাদের আছে? 

যেসব মাঠ আছে সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশাধিকার সীমিত। অতি সম্প্রতি বোটানিক্যাল গার্ডেন ও বলধা গার্ডেনে প্রবেশমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে একশ টাকা। এ নগরে এমন মানুষও তো আছে যাদের সেই একশ টাকা দেওয়ার ক্ষমতাও নেই। বোটানিক্যাল গার্ডেনের নিরাপত্তার জন্য এই নিয়ম চালু করা হয়েছে বটে, তবে সে ক্ষেত্রে সর্বসাধারণের বিনোদনের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করা প্রয়োজন ছিল।

নির্মিত পরিবেশ মানে শুধুই ভবন, রাস্তা, বিনোদনকেন্দ্র এসব নয় বরং একটি সামগ্রিক পরিবেশ যেখানে একজন নাগরিক নিজেকে নগরের অবিচ্ছেদ্দ্য অংশ মনে করতে বাধ্য। সেটি ‘মাইক্রো এনভায়রনমেন্ট’ বা ‘ক্ষুদ্র পরিবেশ’ থেকে শুরু করে ‘ম্যাক্রো এনভায়রনমেন্ট’ বা ‘বৃহৎ পরিবেশ’ পর্যন্ত ব্যাপ্ত হতে পারে।

মাইক্রো এনভায়রনমেন্টের একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে আমাদের কলোনিগুলো। যেমন- আজিমপুর কলোনি, মতিঝিল কলোনি, বিআইএম কোয়ার্টার ইত্যাদি। ষাট থেকে আশির দশকে গড়ে তোলা এসব আবাসন একটি বিশেষ লক্ষ্য গোষ্ঠী বা টার্গেট গ্রুপের জন্য তৈরি করা হলেও এ স্থানগুলোর নির্মিত পরিবেশের লাগসই উদাহরণ হিসেবে আমরা দেখতে পারি। একটি আবাসন প্রকল্পে যা যা লাগে প্রায় সবটাই এসব জায়গায় প্রায় সবকিছুর ব্যবস্থাই দেওয়া হয়েছিল। কালের বিবর্তনে সবই বদলে যায়। কিন্তু মৌলিক কিছু নিয়ম, সামাজিক গঠন, মূল্যবোধ ইত্যাদিকে পাশ কাটিয়ে বা উপেক্ষা করে নগরের নকশা করলে, নগরের পরিধি বাড়ালে ফলাফল ক্ষতির দিকেই যায়, যা আমাদের ক্ষেত্রে হচ্ছে।

সমীক্ষায় বলছে, দিনে দিনে ওজন বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস ও হৃদযন্ত্রের বিভিন্ন জটিল অসুখের প্রকোপ বেড়েই চলেছে এ অঞ্চলে যার হার গ্রামের তুলনায় নগরাঞ্চলে অনেক বেশি। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাব। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কেন? এত রোদ যে দেশে, এত আলো-বাতাসের খেলা, সে দেশের মানুষের ভিটামিন ডি এ অভাব ভাবিয়ে তোলার বিষয় নয় কি?

এর সহজ উত্তর হলো, আমরা রোদে যাচ্ছি না। যাওয়ার জায়গা আমাদের নেই। এ নগর আমাদের এমনভাবে অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসে রপ্ত করে ফেলেছে যে আমরা যান্ত্রিকতায় অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। খুব বেশি দিন নয়, নিকট অতীতেই মা-বাবারা শিশুদের নিয়ে পার্কে ঘুরতে যেতেন। ঢাকা শহরে যেসব পার্ক আছে, সেগুলোতেও আছে বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা। সব পার্কে শিশুদের খেলার জায়গাও নেই, নেই প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষ ও বৃদ্ধদের জন্য পর্যাপ্ত উন্মুক্ত স্থানের ব্যবস্থাও। যার ফলাফল স্বরূপ বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছে নগরবাসী। সবচেয়ে ভয়াবহ যে বিষয়টি তা হলো শিশুদের ওজন বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না এমনকি তাদের মাঝে টাইপ-টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ও প্রকোপ দুই-ই বৃদ্ধি পাচ্ছে। একজন শিশুর প্রধান বিনোদন আসলে কী? 

ধরুন একটি দুই বছরের বাচ্চা- সে সবচেয়ে বেশি খুশি হবে কীসে? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘দৌড়’। একটি খোলা মাঠে টলমল পায়ে ছুটে বেড়িয়ে যে আনন্দ সে পাবে সে আনন্দ হাজার টাকার খেলনা তাকে দিতে পারবে না। ঘাসের বুকে ফড়িংয়ের নাচ দেখে একজন বালকের মনে যে আনন্দ হবে, বুনোফুল তুলে, কাদামাটি গায়ে মেখে যে আনন্দ একজন কিশোরী পাবে একটি লাখ টাকা দামের আইপ্যাড কি পারবে তাকে সে আনন্দ দিতে? উত্তর আমরা সবাই জানি। কিন্তু আমরা পারছি না আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সেই নির্মল আনন্দের সুযোগ দিতে। বিগত তিন দশকে শুধু ঢাকা উত্তরই হারিয়েছে ৬৬ শতাংশ সবুজ সুতরাং পুরো ঢাকার অবস্থা এ থেকে পরিষ্কার বোঝা যায়। নগর পরিকল্পনার তত্ত্ব মতে একটি নগরের প্রতি ১০০ বাসিন্দার জন্য এক একর খেলার মাঠ প্রয়োজন। ঢাকার মতো অতি জনবহুল শহরে এ তত্ত্ব যে একটি মিথ মাত্র তা বলার অপেক্ষা রাখে না। শুধু শারীরিক স্বাস্থ্য না, উপযুক্ত নির্মিত পরিবেশের অভাব প্রভাব ফেলছে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরও। 

সমীক্ষায় বলছে, ঢাকায় ৬৮ শতাংশ মানুষ শারীরিক সমস্যায় ভুগছে, কিন্তু ৭১ শতাংশ মানুষ ভুগছে বিষণ্নতায়। এর পেছনে আয়-ব্যয়ের বৈষম্য একটি বড় নিয়ামক বটে, কিন্তু আমাদের নাগরিক পরিবেশ দায়ী অনেকাংশেই। নগর আমাদের বাধ্য করছে একাকিত্বের বেড়াজালে বন্দি থাকতে। মানুষের মন বিষণ্ন হলে প্রকৃতি তা অনেকাংশে নিরাময় করে। অথচ নির্বিঘ্নে জলের ধারে বা সবুজের সমারোহে দুর্দাণ্ড বসে থাকার মতো সুযোগ এখানে নেই। ত্রিশ বছর আগেও যেখানে মানুষ ছুটির দিনে বা কাজ শেষে বিকাল বেলায় সন্তানদের নিয়ে খোলা মাঠে, নদী বা জলাশয়ের ধারে সময় কাটাত সেসব জায়গা দখল করে আছে সুউচ্চ অট্টালিকা। শিশু, কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী সবার জন্যই পর্যাপ্ত পরিশ্রম প্রয়োজন। পর্যাপ্ত নিদ্রার জন্য তা একান্ত আবশ্যক। কারণ পর্যাপ্ত নিদ্রার অভাব শুধু শরীর না মনের ওপরও প্রভাব ফেলে।

আত্মহত্যা প্রবণতা শুধু উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের মধ্যেই না, বেড়েছে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যেও। স্বাস্থ্যঝুঁকিতে আছে ঢাকার ৪০ লাখ বস্তিবাসী। তাদের নেই বসবাসযোগ্য আবাসন, স্যানিটেশন ও পয়োনিষ্কাষণ ব্যবস্থা। ঢাকার বাইরের শহরগুলোর অবস্থাও প্রায় একই। অথচ এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে এড়িয়ে আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবন চিন্তা করতেই পারি না। এশিয়ার অন্যান্য দেশ যেমন- চীন, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড তাদের বস্তিবাসীদের উন্নত জীবন দেওয়ার লক্ষ্যে গড়ে তুলেছে সাশ্রয়ী আবাসন। এত বছরেও আমরা তা করে উঠতে পারিনি। এর অন্যতম মূল কারণ আমাদের টুকরো টুকরো জমিতে ভবন গড়ে তোলার চর্চা। জমির দামও এখানে আকাশছোঁয়া।

ভেবে দেখুন, যদি আমাদের নগরগুলো এভাবে প্লটে প্লটে ভাগ করা না থাকত? প্রতিটি এলাকায় থাকত হাউজিং কমপ্লেক্স? তা হলে পরিবেশটা কেমন হতো? মানুষে মানুষে সম্পর্কের গঠন, সামাজিক বন্ধনের চিত্রটাও বদলে যেত। আমাদের নগরগুলোর প্লটে প্লটে ভাগ করা এই পরিকল্পনাকে বলা হয় ‘পিস মিল ডেভেলপমেন্ট’। এখানে শুধুই একটি বাড়ি, একটি ভবন নিয়ে ভাবতে বাধ্য থাকেন স্থপতিরা। আজকাল অ্যাপার্টমেন্ট ডিজাইনে অভিনবত্ব এসেছে, বিধিমালাতেও বলা আছে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস ও কমিউনিটি স্পেসের কথা। তারপরও কিন্তু সেভাবে গড়ে উঠছে না নির্মিত পরিবেশ। বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা ২০২২-২০৩৫ এ ‘ব্লক ডেভেলপমেন্ট’-এর কথা বলা হয়েছে। কিন্তু মালিকানা সংক্রান্ত জটিলতা অনেক জায়গাতেই বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

কিন্তু নগর পরিকল্পনা ও স্থাপত্য আসলে কী বলে? সমাজ বিজ্ঞানই বা কীভাবে দেখে নগরের পরিবেশকে? উন্নত বিশ্ব, এশিয়ার অন্যান্য দেশ এমনকি পাশের দেশ শ্রীলঙ্কা ও ভারতেও আমরা দেখছি নাগরিকরা ভোগ করছে তাদের কাক্সিক্ষত সুবিধাগুলো। তা হলে ৩৭তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হয়ে আমরা কেন আমাদের নাগরিকদের উন্নত ও মানসম্পন্ন জীবন দিতে পারছি না? এর কারণ আমাদের সামনে পরিষ্কার হলেও প্রতিকারের জন্য যে সমন্বয়ের প্রয়োজন তার অভাব রয়েছে অনেকাংশে। ‘স্মার্ট নগর’ গড়ে তোলার যে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে যথোপযুক্ত বিল্ট এনভায়রনমেন্ট বা নির্মিত পরিবেশ ছাড়া তা কতটা ফলপ্রসূ হবে তা ভেবে দেখার সময় এসেছে নীতিনির্ধারকদের। প্রণীত নীতিমালাগুলোকে আধুনিকায়ন করাও এ ক্ষেত্রে সময়ের দাবি। একটি সুস্থ জনগোষ্ঠীর জন্য সামগ্রিক পরিকল্পনা গ্রহণের এটাই উপযুক্ত সময়।

লেখিকা: স্থপতি ও নগর পরিকল্পনাবিদ

সময়ের আলো/জিকে




https://www.shomoyeralo.com/ad/1698385080Google-News-Update.jpg

সর্বশেষ সংবাদ

সর্বাধিক পঠিত


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সৈয়দ শাহনেওয়াজ করিম, আমিন মোহাম্মদ মিডিয়া কমিউনিকেশন লিমিটেড এর পক্ষে প্রকাশক গাজী আহমেদ উল্লাহ
নাসির ট্রেড সেন্টার, ৮৯, বীর উত্তম সি আর দত্ত সড়ক (সোনারগাঁও রোড), বাংলামোটর, ঢাকা।

ফোন : +৮৮-০২-৯৬৩২৩৬৮-৭৪, ফ্যাক্স : +৮৮-০২-৯৬৩২৩৭৫ | ই-মেইল : shomoyeralo@gmail.com
close