নির্বাচন কমিশনকে প্রকৃত হিসাব দেয়নি পিটিআই!
সময়ের আলো অনলাইন
|
![]() ২০১২ সালের ১৫ মার্চ নির্বাচন কমিশনকে এক চিঠিতে পিটিআই ১১টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের ব্যাপারে অস্বীকার করেছিল। ৯২ পৃষ্ঠার ওই চিঠিতে বলা হয়, পিটিআই ২০০৮-১২ অর্থবছরে মাত্র দুটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের ব্যাপারে স্বীকার করেছিল। পরে ২০১৩ সালে আরও চারটি অ্যাকাউন্টের কথা স্বীকার করে তারা। দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানের প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিকান্দার সুলতান রাজা নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের কমিটির সামনে সম্পদের হিসাব দিয়েছে পিটিআই। দলের অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ বলেন, ১৫ মার্চ ১১টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ব্যাপারে অস্বীকার করে পিটিআই। কিন্তু এগুলো আসলে প্রাদেশিক অ্যাকাউন্ট ছিল। কেন্দ্রীয় অ্যাকাউন্ট থেকে এখানে টাকা পাঠানো হতো যেন আঞ্চলিক পর্যায়ে দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা যায়। ওই বিশেষজ্ঞ ব্যাখ্যা করেন, বিদেশ থেকে আসা তহবিল ওই অ্যাকাউন্টে রাখা হতো। কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক সেকশনে তার হিসাব রাখা হতো। ২০১৪ সাল থেকে পিটিআইয়ের বিরুদ্ধে বিদেশি তহবিল মামলাটি বিচারাধীন। পিটিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য আকবর এস বাবর এই মামলাটি করেছিলেন। তিনি অভিযোগ করেন, পিটিআইয়ের তহবিলে অর্থনৈতিক অনিয়ম রয়েছে। তিনি বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে তদন্তের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সব রাজনৈতিক দলের তহবিলের স্বচ্ছতা নিয়ে আইন অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনের তদন্ত করা উচিত। /এমএইচ/
|