মুক্তিহরণ সরকারের ২৫তম মৃত্যুবার্ষিকীপালিত
নিজস্ব প্রতিবেদক
|
![]() লেখক-শিক্ষাবিদ ড. হালিম দাদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কবি মোহাম্মদ হানিফ। স্বাগত বক্তব্য দেন সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম। অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রয়াতের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন শেষে ‘মুক্তিহরণ সরকারের নির্বাচিত ছড়া ও কবিতা’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠানে মুক্তিহরণ সরকারের স্মৃতিতর্পণ করে তার জীবন ও সৃষ্টিকর্ম নিয়ে আলোচনা করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাহিত্যিক আবদুল হালিম খান, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ও সাহিত্যিক ফজলুল হক পলাশ, গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানির (জিটিসিএল) উপমহাব্যবস্থাপক রাজ্যেশ্বর সরকার, উন্নয়নকর্মী শিমুল মাহমুদ, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলনের কর্মী সালেহ আহমেদ, সঙ্গীত শিল্পী বকুল মোহন্ত, ব্যাংকার রিয়াজুল হক প্রমুখ। মুক্তিহরণ সরকারের লেখা গণসঙ্গীত ও গণভাওয়াইয়াসহ অন্য গানগুলো সংগ্রহ ও প্রচারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে অনুষ্ঠানের সভাপতি ড. হালিম দাদ খান বলেন, এ কাজ সম্পন্ন করা প্রয়াতের অনুসারীদের জন্য একটি বড় দায়িত্ব। তাঁকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্যই যত দ্রুত সম্ভব সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কাজটি করা উচিত। অনুষ্ঠান শেষে কবি গোলাম কিবরিয়া পিনু সভাপতি ও মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩১ সদস্যবিশিষ্ট মুক্তিহরণ সরকার স্মৃতিপরিষদ পরিষদ পুনর্গঠন করা হয়। /এমএইচ/
|