জেরার মুখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন পিকে হালদার
মুকুল বসু, কলকাতা
|
![]() এ সময় পিকে হালদার বলেন, তিনি ভুল পথে পরিচালিত হয়েছিলেন। বিশেষ করে তার ফিনান্সিয়াল অ্যাডভাইজার বলে পরিচিত সুকুমার মৃধার কারণেই তিনি এ ভুল পথে পরিচালিত হয়েছেন বলে দাবি তার। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার অশোকনগর, রাজারহাট-নিউটাউন, দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ভাঙ্গড়সহ বেশ কিছু জায়গায় পিকে হালদারের বিপুল সম্পত্তির হদিস পেয়েছেন তদন্তকারী অফিসারেরা। যার মূল্য ভারতীয় মুদ্রায় আনুমানিক ২০০ কোটি রুপি। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ মূলত বাংলাদেশ থেকে হুন্ডির মাধ্যমেই পাচার করা হয়েছিলো। কাদের মাধ্যমে এই অর্থ ভারতে নিয়ে আসা হয় এবং সেই অর্থ লিকুইড মানি নাকি সোনার মাধ্যমে পাচার করা হয়েছিলো সেই বিষয়টিও নজরে রাখছে তদন্তকারী অফিসারেরা বলেও সূত্রটি জানায়। এখানে এসে বাংলাদেশের বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে মাছের কারবারকে ঢাল করে ছিলো টিম পিকে হালদার। জেরার মাধ্যমে পুরো বিষয়টিকে জানার চেষ্টা করছে ইডি কর্মকর্তারা। তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার পর বিভিন্ন ইডি কর্মকর্তা ম্যারাথন জেরার মুখে রেখেছেন গ্রেফতারদের। তারা জেরা করে ভারতে পিকে হালদারের মূলত গড ফাদারকে খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করছে। ইডি সূত্র জানায়, পিকে হালদার জেরার মুখে বারবার ভুল পথে পরিচালিত হওয়ার কথা বলছেন। সেই ভুল পথে কে বা কারা তাকে এখানে পরিচালিত করছেন সেটা জানতেই এখন উঠে পড়ে লেগেছেন তদন্তকারীরা। /আরএ
|